1. newsptkofficial@gmail.com : নিউজ পটুয়াখালী : নিউজ পটুয়াখালী
  2. info@www.newspatuakhali.com : নিউজ পটুয়াখালী :
শুক্রবার, ০৩ মে ২০২৪, ১২:৪৪ অপরাহ্ন

কমলাপুর ইউপি নির্বাচনে জনপ্রিয়তার শীর্ষে চেয়ারম্যান প্রার্থী আব্দুস ছালাম মৃধা!

স্টাফ রিপোর্টার, পটুয়াখালী :
  • প্রকাশিত: বুধবার, ১৭ এপ্রিল, ২০২৪
  • ৪৯ বার পড়া হয়েছে

 

পটুয়াখালী সদর উপজেলার ৫ নং কমলাপুর ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে জনপ্রিয়তায় এগিয়ে রয়েছেন সাবেক চেয়ারম্যান ও চশমা মার্কার চেয়ারম্যান প্রার্থী আলহাজ্ব আব্দুস ছালাম মৃধা।২০১১ থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত চেয়ারম্যান পদে থাকাকালীন সময়ে এলাকার রাস্তাঘাট, মসজিদ, মন্দির, কবরস্থান, স্কুল, কলেজ ও দরিদ্র মানুষের উন্নয়নে কাজ করেছেন। পাশাপাশি নিজ অর্থায়নে জমি কিনে এলাকার মানুষের স্বাস্থ্য সেবার জন্য ৪ টি কমিউনিটি ক্লিনিক স্থাপন করেন। এলাকার যুব সমাজের বেকারত্ব দূর করার লক্ষ্যে একটি টেকনিক্যাল ইনস্টিটিউট ও এতিম অসহায়দের জন্য হাফেজি মাদ্রাসা গড়ে তোলেন। যেখানে প্রায় ১৫০ শিক্ষার্থী পড়াশোনা করেন।

 

সরজমিনে গিয়ে জানাযায়, ৭ নং ওয়ার্ডের খাঁন বাড়ির দরজায় প্রায় দেড় কিলোমিটার মাটির কাঁচা রাস্তা চশমা মার্কার চেয়ারম্যান প্রার্থী আব্দুস ছালাম মৃধা তার নিজ অর্থায়নে পাকা করে দেন। কিন্তুু তার আগে বৃষ্টির দিনে ঐ রাস্তা দিয়ে মানুষ চলাচল করতে পারতো না। এমনটি জানান ঐ এলাকার বাসিন্দা জালাল মুন্সি। এজন্য এবার নির্বাচনে তারা চশমা মার্কার প্রার্থী আব্দুস ছালাম মৃধাকে বিপুল ভোটে জয়যুক্ত করতে চান।

 

এছাড়াও এলাকার অনেকেই জানান, কোন লোক যদি তাদের সমস্যা সমাধানের জন্য আব্দুস ছালাম মৃধার কাছে যান তবে সে তার সর্বোচ্চ দিয়ে চেষ্টা করেন সহযোগিতা করার জন্য। ইউনিয়নের এমন কোন গরিব ও অসহায় ব্যক্তি নাই যে ছালাম মৃধার থেকে সহযোগিতা পায়নি। ছালাম মৃধা কমলাপুরের হাতেম তাই। যে সবসময় মানুষের পাশে থেকে সেবা করে যাচ্ছেন। এমনটিই জানান কমলাপুরের জনগণ।

 

চেয়ারম্যান প্রার্থী আলহাজ্ব আব্দুস ছালাম মৃধা নির্বাচনী আলাপচারিতায় বলেন, দীর্ঘ ৮ বছর পর্যন্ত কমলাপুর ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান পদে দায়িত্বরত ছিলাম। এলাকার সব ধরনের উন্নয়নের কাজ করেছি। সরকারের দেয়া গরিবদের জন্য কোন বরাদ্দ মেরে খাইনি, সাধারণ মানুষের কাছ থেকে টাকা পায়সা নেয়া তো দূরের কথা তাদের সাথে কোন প্রতারণাও করিনি। অনেকেই চেয়ারম্যান নির্বাচিত হয়ে নানান অপকর্ম করে যেমন সরকারি বরাদ্দ আত্নসাত ও জনগণ থেকে বিভিন্ন জিনিস দেয়ার কথা বলে টাকা পয়সা নিয়েছেন যা আমি কোনদিন করিনি।

 

তিনি আরো বলেন, যখন চেয়ারম্যান ছিলাম না তখনো ইউনিয়নের সর্বস্তরের মানুষের বিপদে আপদে তাদের পাশে থেকে সেবা করেছি। আশাকরি এবার নির্বাচনেও কমলাপুরের জনগণ বিপুল ভোট দিয়ে আমাকে জয়যুক্ত করবে।

 

উল্লেখ্য, আগামী ২৮ এপ্রিল ব্যালটের মাধ্যমে ভোট গ্রহণ অনুষ্ঠিত হবে। এ নির্বাচনে চেয়ারম্যান পদে তিন জন প্রতিদ্বন্দ্বীতা করছেন। মোট ভোটার সংখ্যা ১৯ হাজার ৮০০।

 

সংবাদটি শেয়ার করুন

আরো সংবাদ পড়ুন
© সমস্ত অধিকার সংরক্ষিত